নিজস্ব প্রতিবেদ :- বাকেরগঞ্জ উপজেলার ১৪নং নিয়ামতি ইউনিয়ন কাফিলা ১ নং ওয়ার্ডের মৃত্যু কদম আলির হাওলাদারের ছেলে মোঃ রায়হান ওরফে আনোয়ার বিভিন্ন জায়গায় সচিব পরিচয় দিয়ে বিভিন্নভাবে অর্থ হাতিয়ে নিয়েছেন বিভিন্ন ছেলেকে সরকারি,চাকরি দেওয়ার কথা বলে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন । দীর্ঘ দিন পালিয়ে ছিলেন ঢাকাতে , হঠাৎ এলাকাতে এসে বলেন তিনি এক সচিবের সাথে থাকেন কখনো তিনি বলেন সচিবের সাথে আমার অনেক সম্পর্ক সচিব আমার সম্পর্কের ভাই হয়, । বিভিন্ন মানুষের কাছ থেকে টিউবল দিবে বলে অনেক টাকা হাতিয়ে নেয়।প্রত্যেকটা টিউবওয়েল বাবদ দিতে হচ্ছে ২৫ হাজার টাকা অফিস খরচ দিতে হচ্ছে ৫০০০ টাকা আমি সারাদিন পরিশ্রম করে আমি নিচ্ছি মাত্র ৫ হাজার টাকা সর্বমোট ৩৫ হাজার টাকা।
৩৫ হাজার টাকা করে টিউবওয়েল দিতেছি , এখন পর্যন্ত প্রায় ৩০ জন লোকের কাছে ৩৫০০০ হাজার টাকা করে হাতিয়ে নিয়েছে।স্থানীয়রা জানিয়েছেন যে কদম আলির ছেলে রায়হান ওরফে আনোয়ার একটা গুন্ডা ।
মুক্তি যোদ্ধা সাঈদ আহমেদ বলেন আমার নিকট হইতে কায্য আদেশ পাঠিয়ে দেওয়া বুট,ডাল, চিনি কাপড় প্রকারের বাবদ বিগত দুই মাস আগে থেকে সর্বমোট ৪২০০০০০( বিয়াল্লিশ লক্ষ টাকা)
যাহা আগামী নভেম্বর মাসের এিশ তারিখের মধ্যে যথা সময়৩০/১১/২০২১ সবশেষে টাকা দেওয়া দিন উভয়ের সম্মতিতে নির্ধারণ করা হলো।যাহাতে আমি ১ম পক্ষ হয় পক্ষকে উক্ত সমোদয় টাকা আগামী ধার্য তারিখের মধ্যে ফেরত প্রধান করিতে বাধ্য থাকিব। উহাতে আমার কোনো প্রকার আপত্তি থাকিবে না- বা-রহিলো না যদি উক্ত টাকা – প্রধান করিতে ব্যার্থ হই তাহার জন্য আমার বিরোদ্ধে আইনী যত প্রকার ব্যাবস্তা আছেন তাহা,
২য় পক্ষ-সব আদালতে গৃহীত হইবে বলে গণ হবে।,
কিন্তু টাকা তো দেয়নি বরং পালিয়ে বেড়াচ্ছেন এই রায়হান উদ্দিন প্রতারক এবং ফোন দিলে ফোন রিসিভ করে না যদিও করে বিভিন্ন ধরনের গালাগালি করে ফোন কেটে বন্ধ রাখেন।
শুধু এখানেই ক্ষ্যান্ত হন নি প্রতারক রায়হান আনোয়ার বিভিন্ন ইউনিয়নের বিভিন্ন মানুষ কে তিনি একজন সচিব বলে পরিচয় দেন এবং আমি একজন সচিব, সহকারী চাকরির দিতে পারি এত লক্ষ টাকা লাগবে এ সব বলে গ্রামের সাধারণ মানুষের কাছ থেকে বিভিন্নভাবে টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন, লক্ষ লক্ষ টাকা পাওনা টাকা যদি কেউ ফেরত চান তাহলে তাকে বিভিন্ন ধরনের মামলার হুমকি দামকি দিচ্ছেন সহ ভয়-ভীতি দেখিয়ে আসছেন। এভাবে করে বহু মানুষের টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন ঠিক তারই ফাঁদে পড়েছেন বাকেরগঞ্জ উপজেলার ১৩নং পাদ্রীশিবপুর ইউনিয়ন এর ৫ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা সৈয়দ ফারুক রহমান, ফারুক রহমান সাংবাদিকদের জানান আমাকে ২০২১সালের ১২ ডিসেম্বর টিউবওয়েল বসিয়ে দেওয়ার কথা বলে ৩৫ হাজার করে ৩ টি টিউবওয়েল বাবদ ১০৫০০০টাকা ন্যায় এই প্রতারক এখন টিউবওয়েল দেন না ,আর টাকাও ফেরত দিতেছেন না শুধু বারবার একটা কথাই বলে দিতে পারব না আমার কাছে কোন টাকা।এই পোতারক রায়হান বিভিন্ন ইউনিয়নে এভাবে মানুষের কাছ থেকে চাকরি দেওয়ার ও টিউবওয়েল দেওয়ার কথা বলে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন । বাকেরগঞ্জ সর্বস্তরের জনগণতাকে দাবি দ্রুত প্রশাসনিক ব্যবস্থার মাধ্যমে এই প্রতারককে আইনের আওতায় আনা হোক। এই রায়হান ২০০২ সালে প্রথম বিবাহ করেন খুলনায় কচুয়া বউয়ের নাম সুমি বেগম তার কিছুদিন পরে ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট কচুক্ষেত একটি পিস্তলসহ ধরা পড়েন সেখানে একটি মামলা হন অনেকদিন জেলে থাকেন।
পরে ২০১৬ সালে চেকে জালিয়াতি মামলায় পুলিশ এরেস্ট হন এর পড়ে ২০১৮ সালে তিনি একটি মিথ্যা কাবিন করে একটি মেয়েকে বিবাহ করার কথা বলে দীর্ঘদিন ধর্ষণ করে আসছেন এই প্রতারক এভাবেই চিটিংবাজী করে আসছেন এই প্রতারক।
এই প্রতারক এর প্রতারণায় পাদ্রিশিবপুর ইউনিয়ন বাসী ফুলে-ফেঁপে উঠেছে এই প্রতারক কে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েন এলাকাবাসী।
